তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্প প্রশ্ন উত্তর Class 11। প্রেমেন্দ্র মিত্র। একাদশ শ্রেণী দ্বিতীয় সেমিস্টার। Class 11 Telenapota Abishkar Long Question Answer। WBCHSE
তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্প প্রশ্ন উত্তর
(১) “তাহলে হঠাৎ একদিন তেলেনাপোতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন”- (ক) ‘আপনিও’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে? (খ) সেখানে যাওয়ার কারণ কী ? (গ) এটিকে আবিষ্কার বলা হয়েছে কেন ? ১+১+৩
উত্তর –
(ক) বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে ‘আপনিও’ বলতে সাধারণ পাঠকদের উদ্দেশ্যে একথা বলা হয়েছে ।
(খ) কথক ও তার সঙ্গীরা জানতে পারে শহর থেকে স্বল্প দূরেই ‘পৃথিবীর সরলতম মাছেরা’ সেখানে রয়েছে । সেই মাছদের বঁড়শিবিদ্ধ করবার আশায় কথক ও তার সঙ্গীরা উদ্গ্রীব হয়ে ওঠেন তেলেনাপোতায় যাওয়ার জন্য।
(গ) ‘আবিষ্কার’ শব্দের আভিধানিক অর্থ হল অজ্ঞাতবস্তু বা বিষয়ের প্রকাশ বা সন্ধানলাভ। তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের লেখক তেলেনাপোতা গ্রামে যাওয়ার বিষয়টিকে আবিষ্কার বলেছেন। সভ্যজগৎ থেকে স্বল্প দূরেই এমন এক নির্জন জনপদের অবস্থান যা শহুরে মধ্যবিত্ত মানুষের কল্পনার অতীত। সেই গ্রাম্য পরিবেশের সন্ধান পাওয়া তথা সেখানে বেড়াতে যাওয়া এবং উদার প্রকৃতির উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে মৎস্য শিকারে মেতে ওঠা যেন শহুরে মানুষের কাছে এক অত্যাশ্চর্য বিষয় যা আবিষ্কারের শামিল। শহুরে মধ্যবিত্ত মানুষ স্বপ্নের ফানুসে ভর করে তেলেনাপোতা গ্রামে উপস্থিত হয়েছে কিন্তু অচিরেই তার স্বপ্নের সেই ফানুস ফুটো হয়ে গেছে। সে যে আশা নিয়ে গ্রাম আবিষ্কার করতে এসেছিল তার পরিবর্তে সে নিজেকে আবিষ্কার করে বসে। তার সামনে ফুটে ওঠে নিজের মনের অতলে লুকিয়ে থাকা রহস্য। আসলে এ গল্প হয়ে উঠেছে আত্মানুসন্ধান বা আত্ম আবিষ্কারের গাথা। তাই লেখক ব্যঞ্জনার আশ্রয় নিয়ে মধ্যবিত্ত মানুষের আত্ম সন্ধানের প্রয়াসকে ‘আবিষ্কার’ অভিধায় অভিহিত করেছেন।
(২) “ আপনার আসল উদ্দেশ্য আপনি নিশ্চয় বিস্মৃত হবেন না ” – (ক) ‘ আসল উদ্দেশ্য’টি কী ? (খ) সেই উদ্দেশ্য সাধনে উদ্দিষ্ট ব্যক্তি কী করেছিলেন ? ১ + ৪
উত্তর –
(ক) প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে কথক তার দুই সঙ্গী তেলেনাপোতা গ্রামে গিয়েছিল। তাদের গ্রামে যাবার আসল উদ্দেশ্য হল গ্রামের পুকুরে মাছ ধরা।
(খ) উদ্দেশ্যসাধনে উদ্দিষ্ট ব্যক্তির কৃতকর্ম : শহর কলকাতা থেকে ত্রিশ মাইল দক্ষিণে তেলেনাপোতা গ্রাম। কথক ও তার দুই সঙ্গী সেখানে রাত্রিবেলায় পৌঁছায়। পরের দিন সকালবেলায় কথক বঁড়শি ও মাছ ধরার অন্যান্য উপকরণ নিয়ে শ্যাওলা ঢাকা ভাঙা ঘাটের এক ধারে বসে পড়ে। পুকুরের জল গুড়িপানায় ভর্তি হয়ে সবুজ রং ধারণ করেছে। সেই জলে কথক বঁড়শিতে টোপ গেঁথে একা বসে থাকে। ক্রমে বেলা বাড়ে। নির্জন পরিবেশে কথক এক সময় আনমনা হয়ে পড়ে। হঠাৎ জলের শব্দে তার চেতনায় দোলা লাগে। সে দেখতে পায় বঁড়শির ফাতনা দুলছে। কথক ঘাড় ঘুরিয়ে দেখে একটি মেয়ে পানা সরিয়ে পিতলের কলসিতে জল ভরছে। সে কথকের বঁড়শির ফাতনার দিকে তাকিয়ে তাকে টান দিতে বলে। কথক মেয়েটির আড়ষ্টতাহীন ব্যবহারে হতচকিত হয়ে যায় এবং বঁড়শিতে টান দিতে ভুলে যায়। পরে ফাতনা ভেসে উঠলে দেখে বঁড়শিতে টোপ নেই। মাছেরা তার টোপ খেয়ে চলে গেছে। মেয়েটি মৃদু হেসে চলে যায়। কথক দ্বিতীয়বার মাছ ধরার আশায় বঁড়শিতে টোপ গেঁথে জলের দিকে চেয়ে বসে থাকে। কিন্তু ব্যর্থতা তাকে গ্রাস করে। শেষপর্যন্ত তাকে মাছ শিকারের উপকরণ নিয়ে ব্যর্থ মনোরথে শূন্য হাতে ফিরে যেতে হয় ।
(৩) “কে, নিরঞ্জন এলি ?” – (ক) নিরঞ্জন কে ? (খ) কোন পরিস্থিতিতে কে, কেন নিরঞ্জনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল ? ১+১+৩
উত্তর –
(ক) প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পের নিরঞ্জন হল যামিনীর মায়ের দূর সম্পর্কের বোনপো। সে যামিনীকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
(খ) গল্পকথক জানতে পেরেছিল নিরঞ্জন যামিনীর পাণিপ্রার্থী। যামিনীর মৃত্যুপথযাত্রী অন্ধ মায়ের একান্ত বিশ্বাস নিরঞ্জন একদিন এসে তার মেয়েকে বিয়ে করে সংসারী হবে। সেই বিশ্বাসকে নিয়ে তার বেঁচে থাকা। অথচ বাস্তব অন্য। এই করুণ পরিস্থিতি কথককে দুর্বল করে তোলে। পরিবর্তন ঘটায় তার মন ও মানসিকতার। সে মণির সঙ্গে উপরের ঘরে সেই মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধার সঙ্গে দেখা করতে যায়। তা দেখে বৃদ্ধা নিরঞ্জন এসেছে ভেবে আনন্দে অধীর হয়ে উঠেছে। তার কঙ্কালসার চেহারায় প্রাণের স্পন্দন নোতুন মাত্রায় জেগে উঠেছে। বৃদ্ধার বিশ্বাস নিরঞ্জন তার প্রতিশ্রুতি রক্ষার জন্য এখানে এসেছে। সেকারণেই সে দ্বিধাহীনভাবে নিরঞ্জন ভেবে কথকের উদ্দেশে বলে বসে ‘এবার তো আর এমন করে পালাবি না।‘ এই পরিস্থিতিতে কথক স্থির থাকতে পারে নি। পারে নি মৃত্যুপথযাত্রী বৃদ্ধার বিশ্বাস ভাঙতে। দারিদ্র্য জর্জর জীবনে যে শুধুমাত্র বিশ্বাসকে সঙ্গী করে বেঁচে আছে তার সেই বিশ্বাস ভেঙে দিয়ে তাকে নতুন করে ব্যথা দিতে কথকের মনে বেঁধেছে। তাই সে নিরঞ্জনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে এমন মন্তব্য করেছে।
(৪) “ তাহলে হঠাৎ একদিন তেলেনাপোতা আপনিও আবিষ্কার করতে পারেন ” – (ক) তেলেনাপোতা আবিষ্কারের শর্তগুলি লেখো । (খ) গল্পের নায়ক কীভাবে তেলেনাপোতা আবিষ্কারে সমর্থ হয়েছিল ? (৩+2)
উত্তর –
(ক) আবিষ্কারের শর্ত: ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পকার প্রেমেন্দ্র মিত্রের একটি সার্থক ও বলিষ্ঠ সৃষ্টি। গল্পকার তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য কিছু শর্তও রেখেছেন-
(i) তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য শনি বা মঙ্গলবারকে বেছে নিতে হবে।
(ii) তেলেনাপোতা আবিষ্কারে যাওয়ার জন্য দুজন বন্ধু বা সঙ্গী থাকা উচিত।
(iii) মাছ ধরবার ব্যাপারে বিশাল কোনো অভিজ্ঞতা থাকার দরকার নেই। মাছ ধরার ক্ষেত্রে অতি উৎসাহী হতে হবে।
(iv) তেলেনাপোতা আবিষ্কারের জন্য বিকেলবেলার পড়ন্ত রোদে জিনিসে-মানুষে ঠাসাঠাসি একটা বাসে গিয়ে উঠতে হবে।
(v) ভাদ্রমাসের গরমে রাস্তার ঝাঁকুনি খেয়ে ঘামে-ধুলোয় চটচটে দেহ নিয়ে ঘণ্টা দুয়েক যাত্রার পর আচমকা রাস্তার মাঝখানে কোনো একটি নীচু জলার মতো জায়গার ধারে নামতে হবে।
এইসব শর্তসাপেক্ষে যে-কেউ কোনো এক দুর্বল মুহূর্তে তেলেনাপোতা আবিষ্কারে সমর্থ হতে পারে।
(খ) নায়কের তেলেনাপোতা আবিষ্কার : প্রথমে ঘণ্টা দু-একের বাসযাত্রা ও পরে গোরুর গাড়ির সাহায্যে তেলেনাপোতার ধ্বংসোন্মুখ প্রাসাদে পৌঁছে বাসযোগ্য ঘরে অবস্থান করে গল্পের নায়ক ওই রাতেই ভাঙাচোরা সিঁড়ি বেয়ে ছাতে ওঠে এবং অনতিদূরের বাড়ির এক জানলায় রহস্যময় ছায়ামূর্তি দেখতে পায়। পরদিন মাছ ধরতে গিয়ে অকৃতকার্যের লজ্জা নিয়ে ঘরে ফিরে এলে সবার সামনে তাকে অপ্রস্তুত হতে হয়। এর পর মনের তীব্র আবেগে নায়ক যামিনীর মায়ের কাছে বহু প্রতীক্ষিত অতি প্রিয়জন হওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে। তেলেনাপোতা থেকে শহরে ফিরে আসার পর ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়ে তার মন থেকে ধীরে ধীরে আবিষ্কৃত তেলেনাপোতার স্মৃতি হারিয়ে যেতে থাকে।
(৫) ‘আপনাকে কৌতূহলী হয়ে যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করতে হবে।‘- (ক) যামিনী কে ? (খ) কে, কখন, কাকে যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করেছিল ? (গ) উদ্দিষ্ট ব্যক্তি যামিনীর পরিচয় কী জানতে পেরেছিল ? ১+৩+১
উত্তর –
(ক) প্রেমেন্দ্র মিত্র রচিত ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পের অন্যতম মুখ্য নারী চরিত্র হল যামিনী। কথক পুকুরঘাটে মাছ ধরতে গিয়ে তাকে প্রথম দেখেছিল।
(খ) গল্পের কথক যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করেছিল।
মাছ শিকারে ব্যর্থ হয়ে পুকুরঘাট থেকে ফিরে আসার পর কথক যামিনীর পরিচয় জিজ্ঞাসা করেছিল।
কথক যামিনীর পরিচয় জানতে চেয়েছিল তার পান রসিক বন্ধুর কাছে।
(গ) যামিনী সম্পর্কে জানা তথ্য- গল্প কথক পুকুরঘাট থেকে ফিরে এসে জানতে পারে যে পুকুরঘাটে দেখা মেয়েটির নাম যামিনী। সে তার পানরসিক বন্ধু মণির জ্ঞাতিবোন। কথকের মাছ ধরার ব্যর্থ কাহিনি সেই তার বন্ধুদের সামনে তুলে ধরেছে। তার মা অন্ধ বিধবা। সে বিধবা মায়ের একমাত্র সন্তান। তার মা দূর সম্পর্কের বোনপো নিরঞ্জনের সঙ্গে যামিনীর বিয়ে ঠিক করেছিল তদের ছোটোবেলাতেই। চার বছর আগে নিরঞ্জন এসে জানিয়েছিল সে বিদেশ থেকে চাকরি করে এসে যামিনীকে বিয়ে করবে। যদিও সে বিদেশে যায় নি। অন্য মেয়েকে বিয়ে করে নিরঞ্জন সংসারী হয়েছে। বৃদ্ধা আজও নিরঞ্জনের আশায় পথ চেয়ে বসে আছে। নিরঞ্জনের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, তার দাম্পত্য জীবনের খবর যামিনীর কাছে স্পষ্ট হলেও তার মার কাছে গোপনই ছিল। কেননা এই সত্য কথা বৃদ্ধার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হবে না বা এটার শোনার পর সে মারাও যেতে পারে। তাই যামিনী এব্যাপারে গোপনীয়তা অবলম্বন করেছিল। যামিনীর এই দুঃখময় অতীত গল্প কথক মণির কাছে জানার পর যামিনীর মায়ের থেকে জানতে পারে তার স্বভাব ও আচরণের কথা। যামিনী অনেক দুঃখকষ্ট সহ্য করে তার মাকে নিয়ে দিনপাত করছে। শত গঞ্জনা বা দুঃখেও সে মুখে কোনো শব্দ করে না। তেলেনাপোতার মতো শ্মশানপুরীতে যামিনী একই অঙ্গে নারী ও পুরুষ হয়ে সংসারের সমস্ত ঝামেলা সামলে চলেছে।
(৬) ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে গোরুর গাড়িতে চড়ে কথক ও তার সঙ্গীদের তেলেনাপোতা যাওয়ার অভিজ্ঞতার বর্ণনা দাও।
[ অথবা ]
‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পে গ্রামে যাওয়ার যাত্রাপথের বর্ণনা দাও। ৫
উত্তর –
প্রেমেন্দ্র মিত্রের ‘তেলেনাপোতা আবিষ্কার’ গল্পের কথক ও তার সঙ্গীরা ঘণ্টা দুয়েক বাসযাত্রা শেষে তাদের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের নিকটবর্তী বাসস্টপে পৌঁছে যায়। এক গোরুর গাড়িতে চড়ে তারা তেলেনাপোতার উদ্দেশে পাড়ি দেয়।
গোরুর গাড়িতে যাত্রার অভিজ্ঞতা :
কথক ও তার সঙ্গীরা এক গোরুর গাড়িতে চড়ে তারা তেলেনাপোতার উদ্দেশে পাড়ি দেয়। কথকদের গন্তব্যে পৌঁছে দেবার জন্য যে গোরুর গাড়িটি আসে তার গাড়ি ও গোরুর আকৃতির মধ্যে সাযুজ্য রয়েছে। সেটি এতটাই ছোটো যে, দেখে মনে হয় ‘পাতালের কোনো বামন দেশ থেকে গোরুর গাড়ির এই ক্ষুদ্র সংক্ষিপ্ত সংস্করণটি বেরিয়ে এসেছে।‘ সেই ছোটো গাড়ির ছইয়ের ভিতরে কথক ৪৯৮ও তার সঙ্গীরা গাদাগাদি করে কোনো রকমে চেপে বসে। জঙ্গলের মধ্য দিয়ে তাদের গাড়ি এগিয়ে চলতে থাকে। কথকের মনে হতে থাকে গাড়িটি যেন ঘন অন্ধকারের বুকচিরে সুড়ঙ্গের মতো একটু একটু করে ধীরগতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলেছে। গাড়ির ঝাঁকুনিতে পরস্পরের সঙ্গে ‘অনিচ্ছাকৃত সংঘর্ষ বাঁধে’ জমাট অন্ধকার যেন কথকের চেতনাকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। পরিচিত জগৎ থেকে নিজেদের দূরের বাসিন্দা বলে মনে হতে থাকে। হঠাৎ ক্যানেস্তারা বাজানোর শব্দে কথকের চেতনা ফিরে আসে। কথক গাড়োয়ানের কাছ থেকে জানতে পারে বাঘের আক্রমণ ঠেকানোর জন্যই সেই ক্যানেস্তারা বাজানো হচ্ছে।
ছইয়ের ভিতর থেকে কথক দেখতে পায় কৃষ্ণপক্ষের ক্ষয়াটে চাঁদের আলোয় গোরুর গাড়ি এগিয়ে চলেছে। দু’পাশ দিয়ে সরে চলছে পুরানোর মন্দির, প্রাচীন অট্টালিকার ধ্বংসাবশেষ- স্তম্ভ দেউড়ির খিলান ইত্যাদি। দু-তিনবার বাঁক নেবার পর গোরুর গাড়ি এক জীর্ণ অট্টালিকার সামনে দাঁড়ায়। এভাবেই এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা বুকে নিয়ে, কথকেরা তেলেনাপোতা পৌঁছায়।
আরও পড়ুন –
Alias Jimmy Valentine Question Answer (6 Mark)
Of Studies Question Answer (6 Mark)
The Garden Party Question Answer (2 Mark)
Alias Jimmy Valentine Question Answer (2 Mark)
Of Studies Question Answer (2 Mark)
My Last Duchess Question Answer (2 Mark)
The Ghost Brahman Question Answer (5 Mark)
YouTube – Samim Sir